ইলম হচ্ছে সেই মূল্যবান সম্পদ যা মানুষকে আলোর পথ দেখায়। ইমান আনার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজই হল ইলম বা দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করা। এর গুরুত্ব বুঝাতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন,
“যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের কোনো পথ অনুসরণ করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের একটি পথ সহজ করে দেন" - আত-তিরমিজি (২৬৪৬)
নতুন প্রজন্মকে দ্বীনি জ্ঞানের আলোকে আলোকিত করা এবং আধুনিক শিক্ষায় দক্ষ করে গড়ে তোলা কেবল একটি প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম নয়; এটি আমাদের কাছে এক পবিত্র দ্বীনী দায়িত্ব ও সামাজিক অঙ্গীকার। এই অঙ্গীকার ও গভীর দায়িত্ববোধই হলো মাদরাসাতুল ইলমের সকল কার্যক্রম ও প্রেরণার মূল কেন্দ্রবিন্দু।
পাঠ পরিকল্পনা
- নূরানী, নাজেরা ও হিফয প্রোগ্রামবেসিক কুরআন শিক্ষা, সঠিক উচ্চারণ ও বিশুদ্ধ তিলাওয়াত এবং কুরআন মুখস্থ করার বিশেষায়িত কোর্স
- বিশুদ্ধ আকিদাহকুরআন-সুন্নাহ ও সালাফদের বুঝভিত্তিক সঠিক আকিদাহ শিক্ষা
- হাদিস মুখস্থকরণপ্রয়োজনীয় হাদিস সংগ্রহ ও মুখস্থ করার বিশেষ প্রশিক্ষণ
- আরবী ভাষা শিক্ষাআরবী ভাষা শিক্ষার প্রাথমিক জ্ঞান
- জেনারেল স্কুলিংবাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষা
- আফটার স্কুল প্রোগ্রামঅন্যান্য স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিকালের বিশেষ কুরআন ক্লাস
সুবিধাসমূহ
- চমৎকার ক্লাসরুম ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলো-বাতাস ও শিক্ষাসহায়ক উপকরণসহ উন্নত পরিবেশে পাঠদান।
- পাঠদানের জন্য নিরিবিলি পরিবেশ।
- শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার জন্য নিরাপদ স্থান।
- কো-কারিকুলার এক্টিভিটিস ও বার্ষিক শিক্ষা সফরের আয়োজন।
- সি-সি ক্যামেরা দ্বারা সার্বিক পরিস্থিতি নজরদারীতে রাখা।
- শিক্ষার মানন্নোয়ণের জন্য নিয়মিত পর্যালোচনা-ক্লাসের ব্যবস্থা।
- অভিভাবকদের ওয়াকিবহালের জন্য শিক্ষার্থীর শিক্ষা-প্রগেস ওয়েবসাইটে আপডেট দেয়া।
- এছাড়া অভিভাবক সম্মেলন ও নিয়মিত হালাকার মাধ্যমে দ্বীনি পরিবেশ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।






